রাজধানীর হাজারীবাগের ফিনিক্স ভবনের কয়েকটি কারখানা আগুনে পুড়ে গেছে।দায্য পদার্থ থাকায় দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়।এখন ভয়াবহ আগুনে,পথে বসাচ্ছেন অনেক কারখানার মালিকর।আড়াই ঘণ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিস।তবে কেউ হতাহত হয়নি। ঘটনা তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
নিজের উপার্জনে গড়া প্রতিষ্ঠান পুড়ে যাওয়ার দাঁড়িয়ে দেখার অভিজ্ঞতা হয়েছে ব্যবসায়ীর।ভবনের দক্ষিণ পূর্বকোণে ষষ্ঠ তলায় দাউ দাউ করে জ্বলছিল তারপর অনেক কষ্টে দাঁড় করিয়েছিলেন।প্রতিষ্ঠানটির সব পড়ে শেষ।হাজারীবাগের ফিনিক্স ট্যানারি এই সাততলা ভবনটির ভবনের আগুন এর শুরুটা হয়।পঞ্চম তলা থেকে সেখানে ছিল।জুতা তৈরির কারখানার শুরুতে কালো ধোয়া বের হতে তাকে আগুন জলে দাউ দাউ করে।
ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে।ভবনটিতে আগে ছিল।ট্যানারি হাজারীবাগ থেকে ট্যানারি উঠে গেলে।এই ভবনটিতে ভাড়া দেওয়া হয় নানা ধরনের পণ্যের কারখানাকে।তখন থেকেই জুতা পোষাক খেলনা তৈরির প্রায় অর্ধশতাধিক কারখানা চলছিল ভবনটিতে। কাজ করতেন হাজারের বেশি শ্রমিক।এত বড় ভবন অথচ বের হবার পথ একটিমাত্র সিঁড়ি। ভবনটিতে নেই কোনো নিরাপত্তা সড়ক।দুর্ঘটনায় যেখান দিয়ে শ্রমিকরা বের হতে পারেন এ নিয়ে বিকার নেই এখানকার কারখানার মালিকদের ও সচেতন ছিলেন না।ভবনমালিকও তদারিক করেনি সরকারি কোন সংস্থা।শুক্রবার বেশিরভাগ কারখানায় বন্ধ ছিল।যে কারখানাগুলো ছিল সেখানকার শ্রমিক আটকা পড়েন পঞ্চম তলার জানালা দিয়ে চিৎকার করে সাহায্য চান তারা।পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা গিয়ে উদ্ধার করেন তাদের।আগুনে কোনো হতাহতের ঘটনা নেই ভেতরে কেমিকেলসহ দায্য পদার্থ থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে যাশ বলে জানায় ফায়ার সার্ভিস। আগুনের সূত্রপাত জানতে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার পর ভেতরে প্রবেশ করে ফায়ার সার্ভিস পঞ্চম থেকে সপ্তম তলা পর্যন্ত বেশিরভাগ কারখানা পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।পোড়া স্থুপ থেকে তখনো বের হচ্ছিল ধোয়া ভবনের চারপাশে বের করেন স্থানীয় এবং কারখানার শ্রমিকরা তাদের নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে আসে সেনাবাহিনী, বিজিবি র্যাব ও পুলিশ।