হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়া লেবাননের সংস্থা সংগঠন হিজবুল্লার প্রধান হাসান নাসউল্লাহ ও ইরানি কমান্ডার হত্যার জবাবে গেল বছর অক্টোবরের শুরুতেই ইসরাইলের নজিরবিহীন ড্রোন হামলা চালায় ইরান।বড় ধরনের ওই হামলায় তেলআবিবের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে ১৮০ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়।এতে কেউ হতাহত না হলেও বেশ ক্ষয়ক্ষতি হয়।
এই আক্রমণের প্রতিশোধ নিতে একই মাসের শেষে ইরানের সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালায় ইরান।তেলআবিবের লক্ষ্য ছিল তেহরানের বিমান প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রন উৎপাদন বাধাগ্রস্থ করা।
এই হামলার পর ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন,তাদের উদ্দেশ্য সফল হয়েছে।আক্রমণে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি সক্ষমতা কমে গেছে তবে সম্প্রতি এক ভিডিও প্রকাশ করেছে ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর।
সেখানে দেখা যাচ্ছে একটি ভূগর্ভস্থ ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি পরিদর্শন করছেন আইআরজেসি প্রধান জেনারেল হোসেন সালামি।প্রকাশিত ভিডিওতে হোসেন সামালি বলেন,ইরানের সংগ্রহে একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র যোগ হচ্ছে ১১৭ ভেবেছিল তাদের হামলায় আমাদের ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি স্থবির হয়ে পড়েছে।
কিন্তু তারা ভুল আমাদের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তি দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।তবে ভিডিও ফুটেজ কোথায় এবং কবে ধারণ করা হয়েছে তা নিশ্চিত করতে পারেনি বার্তা সংস্থা।