মোঃজসিম উদ্দিন জয় ঢাকাঃ বনানী মহাখালী কড়াইল বস্তির বউ বাজারে ১২ বছরের এক শিশু কন্যাকে ধর্ষণ করেছে অভিযুক্ত সুমন (৪০) নামের এক যুবক।মেয়ের বান্ধবীকে দর্ষন করে মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেন সুৃমন।
তার মেয়ের মাধ্যমেই তাকে বাসায় ডেকে নেন সুমন। ডেকে নেওয়ার পর সুমন তাকে ধর্ষণ করেন এবং তা মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করে ঐ শিশুটিকে ভিডিও দেখি ভয় দেখান।
তাকে ব্লাকমেইল করার চেষ্টা করেন এবং বলেন যে যদি তার সাথে ফের কাজটি না করেন তাহলে তিনি এই ভিডিওটি ফেসবুকে ইউটিউবে ভাইরাল করে দেবেন যার ভয়ে শিশুটি কাউকে বলেনি।
আজকের ঘটনার সূত্রপাত যেখান থেকে শুরু হয়। ছোট ছোট শিশুদেরকে সুমন সে ভিডিওটি দেখান এবং বলেন যে তার কাছে কিছু খারাপ ছবি আছে, বলেই ছোট শিশুদেরকে এই ভিডিওগুলো দেখান।
বাংলাদেশের পত্রিকা’কে একটি শিশু অভিযোগ করে বলেন, যে সুমন আমাদেরকে একটি খারাপ ভিডিও দেখিয়েছেন এবং তিনি বলছেন যে তার সাথে এই কাজটি করার জন্য।
তিনি আমাকে অফার দিয়েছেন এবং বলছেন যে আমার সাথে এই কাজটি করবে তাকে আমি পাঁচশত টাকা দিব। আমি ওর সাথে যে কাজটি করেছি ৪০০ টাকার বিনিময়। তোমরা যদি কেউ আমার সাথে করো তাহলে ৫০০ টাকা দিবো।
এমন টি অভিযোগ করছে এই শিশুরা পরে এই ঘটনাটি যখন এলাকায় জানাজানি হয় তখন উৎসুক জনতার ভিতর একটি ক্ষোভ সৃষ্টি হয় এবং সাথে সাথে সুমনকে উৎসুক জনতা ধরে গণধোলাই দেয়।
এলাকার নেতারা আসলে তাকে সেইভ করার জন্য কড়াইল বস্তির বউ বাজারে একটি স্কুলে আটক করে রাখে। পরে বনানী থানায় যোগাযোগ করে থানা পুলিশের মাধ্যমে তাকে থানায় হস্তান্তর করে পুলিশের মাধ্যমে।
এলাকাবাসীর সাথে কথা বলতে চাইলে এলাকার কিছু নেতা ঘটনাটি যেন মিডিয়াতে জানাজানি না হয় সে ব্যাপারে অনুরোধ করেন।
কাউকে কথা বলতে না করেন।কিন্তু আমরা অনেকের সাথে কথা বলার চেষ্টা এবং তারা আমাদেরকে জানিয়েছেন যে শিশুটিকে আজকে যে নিশংস ঘটনাটি ঘটিয়েছেন এটি তার একটি দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দরকার।
এই শিশু সন্তানকে তিনি কীভাবে এ কাজটি করলেন তার জবাব চান তারা।এই ধর্ষক সুমনের ফাঁসি চান এমনটিই দাবি করছেন এলাকার কয়েকজন নারী শিশু এবং এলাকার যুবকরা এর বিচার চান। ধর্ষক সুমনের যেন ফাঁসি দেওয়া হয়। অন্তবর্তীকালীন সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন কড়াইল বস্তিবাসী।