দেশ ছেড়ে চলে গেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ক্ষমতা গ্রহণ করেছে সেনাবাহিনী আসিফ নজরুল এখন কোথায় কাউকে দেশ ছাড়তে দেয়া হবে না।শুক্রবার দিন গতরাতে এমন গুজব সয়লাব ছিল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক।এরা এক রাতে ৩টি গুজব ছড়ান।নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম রাত ১টা ৫০ মিনিটে প্রোফাইল ফেসবুক পোস্টে দেয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেন সব ভাগতেছে কেন। এর ঘন্টাখানেক পরেই আরও একটা স্ট্যাটাস দেখলন ছাত্রলীগের এই সাবেক সাধারণ সম্পাদক যেখানে তিনি দাবি করেন সারজিস আলম ব্যাংকক, হাসনাত আব্দুল্লাহ কুমিল্লায়,উপদেষ্টা আসিফ নজরুল দুবাই পালিয়ে গেছেন। এমন ইঙ্গিত দিয়ে স্ট্যাটাস টি লেখা হয়।এর মাত্র ৯ মিনিট পর আরও একটি স্ট্যাটাস দেন নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সাবেক নেতা। এবার তিনি প্রশ্ন করেন আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক নজরুল কোথায়?এই প্রতিবেদন তৈরির সময় পর্যন্ত তার স্ট্যাটাসে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ১০ হাজারের বেশি মানুষ।এদিকে ফেসবসমালোচনা সাহ্য রহস্যর শিকার হয়েছেন সিদ্দিকী নাজমুল আলম সহ আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতারা আন্তর্জাতিক সংস্থার এএফপির ফেইক চেক এডিটর কদরউদ্দিন শিশির,লেখেন সিদ্দিকী নাজমুল পোস্ট শেয়ার করে লেখেন ভোর লিখেন পেলাম ঢাক রাস্তায় কোনো মানুষ নেই সবাই পালিগেছে শহর ছেড়ে আমিও সকালে ঢাকা ছাড়বো। এটা নাজমুল ভাইয়ের সাথে জামাতে আদায় শেষে ভোর ছয়টায় ধানমন্ডিতে ফুল দিতে যাবে বড়আপা।বিষয় টি নিয়ে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছেন সাংবাদিক শাহেদ আলম লিখেছেন আপার লোকজনের নাকি রাতে ভাল ঘুম হয়নি ঘটনা কি কিছু কি মিস করলাম এমনি মিঠুন নামের সাধারণ ফেসবুক ব্যবহারকারী লেখেন শেষ প্রর্যন্ত গুজবের উপর থেকে বিশ্বাস উঠে গেছে আমাদের।