নিজস্ব প্রতিবেদকঃ৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গেলেও আওয়ামী লীগের সরকার এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা পালিয়ে যাননি আওয়ামী লীগের দোসরা যে অবৈধ ব্যবসা করে আসছিল তারা এখনো ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে।
গোড়াউন বস্তি এলাকায় আসরাফ উদ্দিন নামে একজন আওয়ামী লীগ নেতা তিনি কারেন্টের ব্যবসা করতেন তবে এখনও তার ব্যবসা চলমান আছেন।
আশরাফ উদ্দিন চেয়ারম্যান বাড়ি ইউনিট আওয়ামী লীগ মুল দলের সেক্রেটারি ছিলেন।একই কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন ফারুক, তিনি ভাঙ্গারির ব্যবসা করেন এবং অবৈধ চোরাই মাল ক্রয় করেন। ফারুকের বস্তিতে প্রায় ১৫০ টি রুম আছে। চেয়ারম্যান বাড়ির ইউনিটের মুলদল আওয়ামী লীগের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন আলাল।
অটোরিকশার মাহাজন নামে পরিচিত আলাল। এই অবৈধ অটোরিকশার ব্যবসা করেছেন এবং তিনি অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ অটোরিক্সা চার্জ দিতেন এবং প্রতি মাসে প্রায় এক একটি অটোরিকক্সা থেকে চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা নেন অভিযোগ আছে তবে আওয়ামী লীগ সরকার পালিয়ে গেল আসলে এই অবৈধ ব্যবসা চলমান আছে।
আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা দিব্বি এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে, অনেকই অভিযোগ করে বলেন তারা বিএনপির নেতাদের সাথে লেয়াজু করে এলাকায় আছেন। এলাকাবাসী দাবি করেন অতিদ্রুত সময়ের মধ্যে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি তোলেন।