যুক্তরাষ্ট্রের তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান আর্জেন্টিনার সংঘের নাম বাইন্ডিং চুক্তি হয়েছে। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানটি বছরে,বাংলাদেশে ৫ মিলিয়ন মেট্রিক টন তরল গ্যাস সরবরাহ করবে বলে জানা গেছে। ২৪ জানুয়ারি আর্জেন্টাইন যে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন বলে জানিয়েছেন দেশটির বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
যেসব দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নেই। সেসব দেশে গ্যাস পাঠানোর ক্ষেত্রে মার্কিন জ্বালানি বিভাগ লাইসেন্স প্রদান স্থগিত করে রেখেছিল। তবে ২০ জানুয়ারি ক্ষমতা গ্রহনের পর নিবাহী আদেশ পর এটি রহিত করে ট্রাম্প।কারণ তিনি বিশ্বব্যাপী যুক্তরাষ্ট্রের গ্যাস সরবরাহ বাড়াতে চান। বর্তমানে বিশ্বের তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের সবচেয়ে বড় সরবরাহকারীদের যুক্তরাষ্ট্র কিন্তু তারা ২০২৮ সালের মধ্যে সরবরাহের পরিমাণ দ্বিগুণ করতে চায়।বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন বলছে, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দায়িত্ব গ্রহণ এটি যুক্তরাষ্ট্রের গ্যাস সরবরাহের সবচেয়ে বড় চুক্তি। ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের পর ঘোষণা দেন দেশটিতে জ্বালানি অনুসন্ধান বাড়াবেন তিনি। সেই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের সঙ্গে আর্জেন্ট এলএনজি যুক্তি প্রমাণ করেছে প্রশাসনের ওপর এই খাত সংশ্লিষ্টরা তারা বলছেন বাংলাদেশের প্রতি তাদের আস্থা রয়েছে তারা আর্জেন্ট এলএনজি লুজিয়ানা তে ২৫ মিলিয়ন কনভার্ট এমটিপিএ অবকাঠামো তৈরি করছেন যা তাদের সরবরাহব্যবস্থা কে অনেক শক্তিশালী করবে বলেও ধারণা তাদের। রুজিানাদের কোড অর্জনে আর্জেন্ট এলএনজির অবকাঠামো তৈরি সম্পন্ন হলে তারা বাংলাদেশের পেট্রোবাংলার কাছে গ্যাসের কার্গো বিক্রি করা শুরু করতে পারবে বলে জানিয়েছেন।এ বিষয়ে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রয়টার্সকে বলেছেন এই চুক্তির শুধুমাত্র বাংলাদেশের বর্তমান শিল্পের গ্যাসের সরবরাহ নিশ্চিত করবে না।সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কৌশলগত সম্পর্ক শক্তিশালী করবে। বাংলাদেশ দীর্ঘদিন ধরেই জ্বালানি চাহিদা দীর্ঘমেয়াদি সমাধান খুচ্ছে এক্ষেত্রে তরলীকৃত গ্যাসের দিকে ঝুঁকছে সরকার ত।বে ২০২২ সালে ইউক্রেনের রাশিয়ার হামলার পর বিশ্বব্যাপী যখন গ্যাসের দাম বেড়ে যায় তখন কম দামে কয়লা থেকে আবারও ঝোকা শুরু করে ঢাকা।