মো.জসিম উদ্দিনঃ গণঅভ্যুত্থানের পাঁচ মাস পর গত বছর ডিসেম্বরের ৩১ তারিখ জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রকাশের উদ্যোগ নেয় আন্দোলনকারী ছাত্রজনতা।পরে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয় অভ্যুত্থানের সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে প্রকাশ করা হবে ঘোষণাপত্র।এর জন্য সরকারকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয় অভ্যুত্থানকারী শিক্ষাথীরা।পরে সরকারের তরফ থেকে সব পক্ষের সঙ্গে এ ব্যাপারে আলোচনা শুরু হয়। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা প্রেস উইং এর সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম,জানান এরই মধ্যে বিএনপি-জামায়াতসহ অন্যসব পক্ষগুলোর সঙ্গে আলাপ করেছে সরকার।তবে ঘোষণাপত্র কি থাকবে এ ব্যাপারে তারা এখনো একমত হতে পারেননি।তাই ১৬ জানুয়ারি সর্বদলীয় সংলাপের আহ্বান করেছে সরকার।সেদিনই ঠিক করা হবে জুলাইয়ের ঘোষণাপত্রের বিষয়বস্তু ও প্রকাশের দিনক্ষণ তারা সবাই প্রক্লামেশনের বিষয় একমত আছেন।যে ঘোষণাপত্রটি দিতে হবে।কিন্তু ঘোষণাপত্রটি কবে এবং ঘোষণাপত্রটি ভিতরে কি কি কন্টেইন থাকবে সে বিষয়ে এখন আমরা ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি।আগামী বৃহস্পতিবার আশা করি সবাই মিলে সর্বদলীয় বৈঠক হবে এই বৈঠকের বিতর দিয়ে ঐক্যমতে ভিত্তিতে একটি দলিল প্রণয়ন হবে এবং সেদিনই আমরা কবে ঘোষণা পত্রটি কবে জারি করব এবং সরকারের কিভাবে ঘোষণাপত্র জারি করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখবে স্পষ্ট হবে। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম জানান,১৫ জানুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে চারটি সংস্কার কমিশন তাদের প্রতিবেদন জমা দেবে।সংস্কার কমিশন এর ৪টা কমিশন আসবেন এসে চিফ এ্যাডভাইজারের কার্যালয় তেজগাঁও ওনারা চিফ এ্যাডবাইজার ও অনন্যরা এ্যাডভাইজারা থাকবেন এটা হ্যান্ডবার করবেন করার পরে এটা নিয়ে একটু আলাপ হবে পুরো জিনিসটা ওরা বলবেন যে কি কি ফাইন্ডিং আছে বিশদ বর্ণনা থাকবেন কমিশনের প্রতিবেদন এর সারমর্ম সবার জন্য উন্মুক্ত করা হবে বলেও জানান সচিব।